মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক উপন্যাস মনে রাখার কৌশল

আল মাহমুদ উপমহাদেশ ভ্রমণে যাবেন। শওকত আলী ও তার সাথে যাত্রা শুরু করলেন। হায়দার রশিদও তার সাথে যেতে চান কিন্তু তিনি খাঁচায় বন্দি। আবু জাফর শামসুদ্দিন যেতে চাইলেও তিনিও চার দেওয়ালের মাঝে।  কিন্তু ইমদাদুল হক মিলন তার কালো ঘোড়া নিয়ে যাবেন তাদের সাথে।

মেয়েদের মধ্যে,  

সেলিনা হোসেন হাঙ্গর নদী গ্রেনেট পেরিয়ে যুদ্ধ করতেও রাজি। তাহমিনা আহমেদের কাছে মনে হয় এ যেন তার গোল্ডেন এজ ফিরে পেয়েছে। তাঁদের আরেক বান্ধবী রাবেয়া খাতুনও যেতে ফেরারি সূর্য নিয়ে প্রস্তুত। এ দেখে রাবেয়ার স্বামী সরদার জয়েন উদ্দীনের মনে বিব্ধস্ত রোদের ঢেউ জ্বলছে। 

হুমায়ুন আহমেদ সৌখিন মানুষ।  সে শ্যামল ছায়ায়  পাশে আগুনের পরশমণি জ্বালিয়ে বসে আছে । হাতে তার জ্যোতস্না ও জননীর গল্প বইটি।  সেও বেড় হবে।

শওকত ওসমানের ২ ছেলে, তারা দুই সৈনিক, তারা একবার হারিয়ে গিয়েছিল নেকড়ে অরণ্যতে । সেখানে দেখা হয়েছিল জলাঙ্গির সাথে। ভয়ানক চেহারা । অনেক কষ্টে সেখান থেকে বাড়ি ফিরেছে।  এ যেন জাহান্নাম হইতে বিদায়। 

সৈয়দ শামসুল হক নিজেকে আর স্থির রাখতে পারছেন না এ যেন এক নীল দংশন। তার মনে পড়ে যায় নিষিদ্ধ লোবান এর কথা।

তাদের বন্ধু তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায় একটি কালো মেয়ের কথা ভাবছিলেন। হটাৎ দেখে সে মেয়েটি আনোয়ারা পাশার পাশে রাইফেল রুটি আওরাত নিয়ে যাচ্ছেন।

Comments

Popular posts from this blog

জেনে নিন উত্তরবঙ্গের মানুষকে মফিজ বলা হয় কেন ?

বাংলা সাহিত্যের শর্টকাট পদ্ধতি

4th Industrial Revolution